রিঙ্কু সিংয়ের (Rinku Singh) এই ইনিংসটি তার ক্যারিয়ারের জন্য আরেকটি মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হতে পারত, যদি তিনি শতরান করতে সক্ষম হতেন। তার ৯২ রানের ইনিংসটি কেবল দলের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ ছিল না, বরং তার ব্যক্তিগত ক্যারিয়ারের জন্যও এক বড় সুযোগ।
রঞ্জি ট্রফির মতো মর্যাদাপূর্ণ টুর্নামেন্টে শতরান করা যেকোনো ব্যাটসম্যানের জন্য গর্বের বিষয়। রিঙ্কু সিং, যিনি আইপিএলে কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে অসাধারণ পারফর্ম করেছেন, রঞ্জিতে তার ব্যাটিং দক্ষতা আরও একবার প্রমাণ করলেন। কেরালার বিপক্ষে এই ইনিংসটি তার সাম্প্রতিক ফর্মের ধারাবাহিকতার প্রতিফলন।
অন্যদিকে, নীতীশ রানা (Nitish Rana), যিনি দিল্লির হয়ে খেলেন এবং কেকেআরের অন্যতম ব্যাটসম্যান হিসেবে পরিচিত, মুম্বাইয়ের বিপক্ষে ব্যাট হাতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হন। মাত্র ১১ রান করে তিনি আউট হওয়ায়, দলকে কোনো বড় অবদান রাখতে পারেননি।
রানা, যিনি সাধারণত মিডল অর্ডারে দলের জন্য স্ট্যাবিলিটি এনে দেন, এই ম্যাচে তুষার দেশপান্ডের বলেই পরাস্ত হন। তার এই ব্যর্থতা দলের ওপর বড় চাপ ফেলে দেয়, এবং দিল্লির স্কোরবোর্ডে বড় কোনো সংযোজন সম্ভব হয়নি।
রঞ্জি ট্রফিতে রিঙ্কু সিংয়ের এই প্রায় শতরানের ইনিংস তার প্রতিভার আরেকটি উদাহরণ। যদিও শতরান হাতছাড়া হয়েছে, তবুও তার ইনিংসটি দলকে বিপদ থেকে টেনে তুলেছে। রিঙ্কুর মতো ক্রিকেটারদের এমন ইনিংস ভবিষ্যতে তাকে জাতীয় দলে সুযোগ পাওয়ার দ্বার খুলে দিতে পারে।