আইপিএল ২০২৪ক্রিকেট নিউজফুটবলক্রিকেট গসিপঅন্যান্য খেলাধুলা

Lionel Messi: বিশ্বজয়ী মেসির সই করা জার্সি উপহার পেয়ে আনন্দে উচ্ছ্বসিত ধোনিকন্যা জিভা !!

৭ বছরের জিভা সিং ধোনি সবথেকে বড় উপহার পেয়ে গেল ওর জীবনে। মহেন্দ্র সিং ধোনির কন্যা আনন্দে আত্মহারা। সেই উপহারটা কী? আসলে একরত্তি মেয়ে উপহার ...

Updated on:

৭ বছরের জিভা সিং ধোনি সবথেকে বড় উপহার পেয়ে গেল ওর জীবনে। মহেন্দ্র সিং ধোনির কন্যা আনন্দে আত্মহারা। সেই উপহারটা কী? আসলে একরত্তি মেয়ে উপহার পেয়েছেন বিশ্বকাপ জয়ী লিওনেল মেসির সই করা আর্জেন্টিনার জার্সি। ‘ক্যাপ্টেন কুল’ এর জন্য ‘এল এম টেন’ নিজে সেই উপহার পাঠিয়েছেন। ধোনির কন্যা জিভা সেই ছবি ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করেছে।

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

মেসির অটোগ্রাফ দেওয়া জার্সি পড়ে উচ্ছ্বসিত জিভা হাসিমুখে ছবি পোস্ট করেছে। বড়দিনে এটাই যেন তার সেরা উপহার। সাত বছরের জিভা ছবি পোস্ট করে ক্যাপশনে লিখেছে,‘বাবা যেমন, মেয়েও তেমন।’অর্থাৎ বাবা ধোনিও যে মেসি ভক্ত সেটা জিভা বুঝিয়ে দিল। অটোগ্রাফের পাশাপাশি দুটি ছবিতে দেখা যাচ্ছে ‘প্যারা জিভা’ লেখা। যার অর্থ জিভার জন্য। ধোনিকন্যার মুখের মিষ্টি হাসি নেটিজনদের মন কেড়েছে।

গোটা বিশ্ব ৩৫ বছরের মেসির ম্যাজিকে মোহিত। স্বাভাবিক সেটাই। কারণ দীর্ঘ ৩৬ বছরে খরা কাটিয়ে তিনি শুধু বিশ্বজয়ী হয়ে ক্ষান্ত থাকেননি। তার ফুটবল আইডল দিয়েগো মারাদোনাকে ছুঁয়েছেন। উপহারটি সেই মানুষটির কাছ থেকে পাওয়া গেলে, উচ্ছ্বসিত তো হবেই ছোট্ট জিভা। নীল-সাদা জার্সিতে মেসি সই করেছেন জিভার জন্য।

তিন যুগের শাপমুক্তি ঘটিয়ে মেসি সাধের বিশ্বকাপ এনে দিয়েছে আর্জেন্টিনাকে। ১৯৮৬ সালের পর বিশ্বকাপ ট্রফি দেশে আসতেই আর্জেন্টিনার বাসিন্দারা আনন্দের জোয়ারে ভেসেছিলেন। তবে মারাদোনার দেশই শুধু নয়, ভারতেও ফুটবল নিয়ে পাগলামি কম হয়নি। তাই মেসির বিশ্বজয়ের আনন্দে বিভিন্ন প্রান্তে কয়েকদিন ধরে সেলিব্রেশন চলছে। গোটা দুনিয়া মেসি বন্দনায় মজে ছিল। ধোনিকন্যার জন্য সেই মহাতারকাই কিনা সই করা জার্সি পাঠিয়েছেন।

অবশেষে জয় এলো রুদ্ধশ্বাস মহাকাব্যিক ফাইনালে। ৩৬ বছরের খড়া কাটিয়ে মেসি দিয়েগো মারাদোনাকে ছুঁয়েছিলেন। কিলিয়ান এমবাপের লড়াইয়ের পরেও আর্জেন্টিনা ফাইনাল জিতেছিল। আর্জেন্টিনার ত্রাতা হয়ে টাইব্রেকারে এমিলিয়ান মার্টিনেজ দেখা দিয়েছিলেন। নিঃসন্দেহে সেরা ফাইনাল ছিল বিশ্বকাপের ইতিহাসে। গোটা ম্যাচ জুড়ে বারবার খেলার রং বদলেছিল। প্রথমার্ধে আর্জেন্টিনা এগিয়ে যায় মেসি ও আঞ্জেল ডি মারিয়ার গোলে। ৮০ ও ৮২ মিনিটে ফ্রান্সের তারকা জোড়া গোল করেছিলেন। মেসি নিজের দ্বিতীয় গোল করলেন অতিরিক্ত সময়ে। খেলা শেষ হওয়ার কয়েক মিনিট আগেই এমবাপে নিজের হ্যাটট্রিক পূর্ণ করেছিলেন। শেষ পর্যন্ত ফাইনালের ফয়সালা হয়েছিল টাইব্রেকারে। সেখানে ৪-২ গোলে ফ্রান্সকে হারিয়ে আর্জেন্টিনা কাতার ছেড়েছিল বিশ্বকাপ জিতে।

About Author
2.